(১) পাখি

এর চমৎকার জীবাণুনাশক বৈশিষ্ট্যের কারণে, অ্যালিসিন পোল্ট্রি এবং পশুদের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে পোল্ট্রির খাদ্যতালিকায় অ্যালিসিন যোগ করলে বৃদ্ধির কর্মক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়। (* নিয়ন্ত্রণ গোষ্ঠীর তুলনায় উল্লেখযোগ্য পার্থক্য উপস্থাপন করে; * * নিয়ন্ত্রণ গোষ্ঠীর তুলনায় অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য পার্থক্য উপস্থাপন করে, নীচে একই কথা বলা হয়েছে)

সারণি ১: হাঁস-মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর অ্যালিসিন সম্পূরকের প্রভাব

সারণী ২ হাঁস-মুরগির বৃদ্ধির উপর অ্যালিসিন সম্পূরকের প্রভাব

(২) শূকর

শূকরের দুধ ছাড়ানোর সময় অ্যালিসিনের যথাযথ ব্যবহার ডায়রিয়ার হার কমাতে পারে। শূকরের বৃদ্ধি এবং পরিসমাপ্তিতে ২০০ মিলিগ্রাম/কেজি অ্যালিসিন যোগ করলে বৃদ্ধির কর্মক্ষমতা, মাংসের মান এবং জবাইয়ের কর্মক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়।

চিত্র ১: শূকরের বৃদ্ধি এবং পরিপূর্ণতা বৃদ্ধির উপর বিভিন্ন অ্যালিসিন স্তরের প্রভাব

(৩) শূকর

রুমিন্যান্ট চাষে অ্যালিসিন অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিস্থাপনের ভূমিকা পালন করে চলেছে। ৩০ দিনেরও বেশি সময় ধরে হোলস্টাইন বাছুরের খাদ্যতালিকায় ৫ গ্রাম/কেজি, ১০ গ্রাম/কেজি এবং ১৫ গ্রাম/কেজি অ্যালিসিন যোগ করলে সিরাম ইমিউনোগ্লোবুলিন এবং প্রদাহ-বিরোধী কারণের উচ্চ মাত্রার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়েছে।

সারণী ৩ হোলস্টাইন কাফ সিরাম ইমিউন সূচকের উপর বিভিন্ন অ্যালিসিন স্তরের প্রভাব

(৪) জলজ প্রাণী

সালফারযুক্ত যৌগ হিসেবে, অ্যালিসিনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের জন্য ব্যাপকভাবে গবেষণা করা হয়েছে। বড় হলুদ ক্রোকারের খাবারে অ্যালিসিন যোগ করলে অন্ত্রের বিকাশ বৃদ্ধি পায় এবং প্রদাহ কমায়, যার ফলে বেঁচে থাকা এবং বৃদ্ধি উন্নত হয়।